বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ইতিহাস !!! জেনে নিন জামায়াতের অতীত আর রাজনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপট ২০২৫

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ইতিহাস !!! জেনে নিন জামায়াতের অতীত আর রাজনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপট ২০২৫


বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের একটি আলোচিত ইসলামী রাজনৈতিক দল! যার ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে উপমহাদেশের উপনিবেশকালীন
সময় থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ পর্যন্ত📍

জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক দল ১৯৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আর বাংলাদেশের রাজনীতিতে সরাসরি যুক্ত হয় পূর্ব পাকিস্তানের পর্ব থেকে।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় দলটির বিরোধিতা আর যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ নিয়ে দেশে বিদেশে ব্যাপক তর্ক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিলো। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর নিষিদ্ধ দলটি হয়েছে! তারপরঃ ১৯৭৯ সালে আবারো রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছিলো! যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে শীর্ষ নেতাদের সাজা আর নিবন্ধন বাতিলসহ নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে দলটি এখনো সামাজিক আর ধর্মীয়ভাবে সক্রিয় রয়েছে।



জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা কে?

জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠা কবে কোথায় হয়েছিলো? জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৪১ সালের ২৬ আগস্ট ব্রিটিশ ভারতের লাহোর শহরে প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা আবুল আলা মওদূদী এর নেতৃত্বের মাধ্যমে। জামায়াতে ইসলামীর মূল উদ্দেশ্য ছিলো ইসলামী জীবনব্যবস্থা আর ইসলামিকভাবে রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করা। তারা ইসলামকে একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দলটি গঠন করেছে। ভারত ভাগের পর এটি পাকিস্তানে বিভক্ত হয় এবং পূর্ব পাকিস্তানে এর কার্যক্রম শুরু হয়। পূর্ব বাংলায় ১৯৪৮ সাল থেকে জামায়াত সংগঠিতভাবে কাজ শুরু করে। এখান থেকেই পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে তাদের নাম বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নামে একটি রাজনৈতিক সংগঠনে পরিণত হয়।



জামায়াতে ইসলামীর পাকিস্তানের ইতিহাস

পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর জামায়াতে ইসলামী পশ্চিম আর পূর্ব পাকিস্তানে তাদের কার্যক্রম শুরু করে। মাওলানা মওদূদী জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে থাকার পর পূর্ব পাকিস্তানে জামায়াত ১৯৪৮ সাল থেকে সক্রিয় হয়েছিলো। দলটি পাকিস্তানে ইসলামি শাসনব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যে কাজ করতো এবং ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে শক্তিশালী করতে চেয়েছিলো। ১৯৫০ ও ১৯৬০ এর দশকে জামায়াত পাকিস্তানের শিক্ষানীতি আর সমাজব্যবস্থায় ইসলামী প্রভাব প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করে। তবেঃ ধর্মনিরপেক্ষ আর বামপন্থি রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে তাদের মতবিরোধ ছিলো। দলটি পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তানে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করে যাঃ অনেক বড় রাজনৈতিক বিতর্কের সৃষ্টি করে।



জামায়াতে ইসলামীর বাংলাদেশের ইতিহাস

জামায়াতে ইসলামীর বাংলাদেশে যাত্রা কবে শুরু হয়েছিলো? বাংলাদেশে কিভাবে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠা হয়েছিলো?
স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার জামায়াতসহ যুদ্ধবিরোধী দলগুলোকে নিষিদ্ধ করে দেয়! তাদের নেতারা পালিয়ে যান আর অনেকে আত্মগোপনে থাকেন। জামায়াতের আরেক নেতা মাওলানা গোলাম আযম পাকিস্তানে ছিলেন এবং পরে তিনি বাংলাদেশে ফিরে এসে জামায়াতে ইসলামীর দল পুনর্গঠনের চেষ্টা চালান। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বহুদলীয় রাজনীতি পুনরায় চালু করলে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে জামায়াতে ইসলামী ফেরত আসার সুযোগ পায়। ১৯৮১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে আবারো বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কার্যক্রম শুরু করে।



জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির ইতিহাস

বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর ইতিহাস শুরু হয় পূর্ব পাকিস্তান আমলে কিন্তু স্বাধীনতার পর দলটি নতুন করে বিতর্কের কেন্দ্রে আসে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান এবং স্বাধীনতার বিরোধিতার কারণে দলটি ১৯৭২ সালে নিষিদ্ধ হয়। পরে ১৯৭৯ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় রাজনৈতিকভাবে জামায়াত পুনরায় বৈধতা পায়। এরপরঃ জামায়াতে ইসলামী বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশ নেয় এবং ২০০১ সালে সরকারে অংশ নেয়। তবেঃ যুদ্ধাপরাধের দায়ে শীর্ষ নেতাদের ফাঁসি আর দলটির নিবন্ধন বাতিল হয়। তারপরঃ জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়েছিলো তবেঃ সেই সময় সামাজিকভাবে তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে কিছুটা সক্রিয় রয়েছিলো।



জামায়াতে ইসলামীর নিষিদ্ধকরণের ইতিহাস

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বিরোধী ভূমিকার কারণে স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে! দলটির শীর্ষ নেতারা দেশত্যাগে বাধ্য হন আর ১৯৭৯ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাসনামলে দলটি পুনরায় রাজনৈতিক মঞ্চে ফিরে আসে। এরপরঃ আবার শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ২০১৩ সালে আবার জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ হয়! এরপরঃ ২০১৩ সালে হাইকোর্টের এক রায়ে বলা হয় জামায়াতের গঠনতন্ত্র বাংলাদেশের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক রয়েছে ফলেঃ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন দলটির নিবন্ধন বাতিল করে। যুদ্ধাপরাধে শীর্ষ নেতাদের দণ্ডিত হওয়ার পর দলটির উপর জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। ফলেস্বরূপঃ জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সীমিত হয়ে পড়ে এবং তা কার্যতভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়।



জামায়াতে ইসলামীর লক্ষ্য আর উদ্দেশ্য

বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীর মূল লক্ষ্য হলো ইসলামভিত্তিক সমাজ আর রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করা। তারা শান্তিপূর্ণভাবে ইসলামি আদর্শ অনুযায়ী রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক সবদিক থেকে পরিবর্তন আনার কথা বলে আর বাংলাদেশে ইসলামী শিক্ষা, নৈতিকতা, সামাজিক ন্যায়বিচার আর দুর্নীতিমুক্ত সুন্দর সঠিক রাষ্ট্র গঠনের উপর ব্যাপকভাবে জোর দেয়। আগে রাজনৈতিকভাবে জামায়াত নিষ্ক্রিয় ছিলো কিন্তু এখন আবার তাদের সামাজিক আর রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তাদের ধর্মীয় আর মানবিক এবং সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে জনসম্পৃক্ততা বজায় রাখার জন্য সবসময় জামায়াতে ইসলামী চেষ্টা করছে। তারা গণতন্ত্রের আওতায় ইসলামি আন্দোলন চালিয়ে যেতে চায় এবং ভবিষ্যতে সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে থেকে রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পাওয়াই হলো জামায়াতে ইসলামীর অন্যতম উদ্দেশ্য।



জামায়াতে ইসলামীর সাম্প্রতিক অবস্থা

বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীর অবস্থা কেমন?
২০২৫ সালে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আবারো রাজনীতির ময়দানে সক্রিয় হতে শুরু করেছে এবং হয়ে গিয়েছে! বিশেষ করেঃ বাংলাদেশের সৈরাচারী হাসিনা সরকার এর পতনের পর থেকে বাংলাদেশের মাঠিতে জামায়াতে ইসলামী কোনো বাঁধা ঝামেলাহীনভাবে তাদের সকল কার্যক্রম শুরু হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে দীর্ঘ সময় ধরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ থাকার পর বাংলাদেশ অন্তর্ভর্তীকালীন সরকারের কাছ থেকে আবার নিবন্ধন ফিরে পেয়ে নির্বাচনী প্রস্তুতি শুরু করেছে। তারা ইসলামী আদর্শের আলোকে শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে আর শীর্ষ নেতাদের কিছু যুদ্ধাপরাধ মামলার রায় বাতিল হওয়ায় দলটির নতুন করে সক্রিয় হওয়ার পথ আরো সুগম হয়েছে। তবেঃ কিছু জনমনে জামায়াত সম্পর্কে এখনো বিভক্তি রয়েছে! বিশেষ করেঃ বিরোধী দলের সাপোর্টারদের কাছে আবার কিছু জনমনে জামায়াতে ইসলামী সম্পর্কে পুরোপুরি সাপোর্ট রয়েছে বিশেষ করেঃ যারা জামায়াতে ইসলামীর কার্যক্রম আর ইসলামি সূশাসন রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে আছেন। এই সবকিছু মিলিয়ে জামায়াতের সমাজসেবামূলক কার্যক্রম আর ধর্মীয় বার্তার মাধ্যমে বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর গ্রহণযোগ্যতা আর ইসলামি সুশাসন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে ফেরাতে সবসময় সব পরিস্থিতিতে ঐক্যবদ্ধভাবে সচেষ্ট রয়েছে।



জামায়াতে ইসলামীর ভবিষ্যত সম্ভাবনা

জামায়াতে ইসলামীর ভবিষ্যতের সম্ভাবনা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক আর সামাজিক বাস্তবতার প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করছে! দলটি যদি শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সক্রিয় থেকে জনআস্থা অর্জন করতে পারে তবেঃ তারা ভবিষ্যতে একটি শক্তিশালী ইসলামপন্থী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে ফিরে আসতে পারে আসার সম্ভাবনা আছে। জামায়াতে ইসলামীর যুদ্ধাপরাধের ইতিহাস আর জনমনে বিতর্কিত ভাবমূর্তি এবং রাজনৈতিক জোটে অস্থিরতা তাদের জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ! তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ইতিবাচক গ্রহণযোগ্যতা গড়ে তুলতে হলে দলকে নীতি আর বাংলাদেশের অবকাঠামোগত সংস্কার করতে হবে পাশাপাশিঃ ধর্মীয় মূল্যবোধ আর জাতীয় স্বার্থের সমন্বয় ঘটাতে পারলে জামায়াতে ইসলামীর পুনর্জাগরণ অসম্ভব নয়।



বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রতি সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া আর জনমত

বর্তমানর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নিয়ে সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া মিশ্র আর বিতর্কপূর্ণ!

একদিকেঃ জামায়াতে ইসলামীর ধর্মীয় আর সামাজিক কার্যক্রম বর্তমানে দেশের প্রায় মানুষের সমর্থন পেয়েছে আর অন্যদিকেঃ জামায়াতে ইসলামীর যুদ্ধাপরাধে সংশ্লিষ্টতার ইতিহাস বাংলাদেশি অনেকের জনমনে গভীর আস্থা বা বিশ্বাসের সংকট তৈরি করেছে!

নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার পর অনেকেই জামায়াতকে রাজনৈতিক পুনর্জাগরণের অংশ হিসেবে দেখছেন আবার কেউ কেউ এটিকে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য হুমকি মনে করছেন!

বর্তমানে লক্ষ করা যাচ্ছেঃ তরুণ প্রজন্মের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর প্রতি আগ্রহ একদিকে কিছুটা সীমিত কারণঃ তাদের অতীতের কারণে! আবার অন্যদিকেঃ অনেকটাই বেশি সাপোর্ট পাচ্ছে কারণঃ দেশের কঠিন সংকট অর্থাৎ অনেক নির্যাতীত নিপিড়ীত হওয়ার পরো তারা তাদের কার্যক্রম চালু রাখার জন্য পাশাপাশিঃ জামায়াতে ইসলামকে নিয়ে তরুনদের মধ্যে অনেকটা আলোচনা আর সমালোচনার দিকটা লক্ষ্য করা যায়!

ফলাফলস্বরূপঃ জামায়াত এখনো বাংলাদেশের জনমনে সরাসরি গ্রহণযোগ্যতা অর্জনে অনেকটা সংকটে রয়েছে এবং অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জনমনের আস্থার সঙ্গী হয়েছে! বর্তমানে বাংলাদেশের জনমনে আরো গভীরভাবে আস্থা আর বিশ্বাসের সেতু গড়াই জামায়াতে ইসলামীর প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে!



বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি রাজনৈতিক শক্তি। যার ইতিহাস একদিকে মতাদর্শিক সংগ্রামের আবার অন্যদিকে বিতর্ক সংঘাত আর আইনগত সংকটের। বর্তমান সময়ে দলটি রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা তবেঃ ভবিষ্যতে রাজনৈতিক পুনর্জাগরণ কিংবা আদর্শিক পুনর্গঠন তাদের অস্তিত্ব নির্ধারণ করবে।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি দীর্ঘ ইতিহাস আর বিতর্কপূর্ণ অতীত নিয়ে এগিয়ে চলেছে। ১৯৪১ সালে প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকা, যুদ্ধাপরাধ, রাজনৈতিক নিষিদ্ধাজ্ঞা এবং সাম্প্রতিক পুনরায় সক্রিয়তা ইত্যাদি যতকিছু রয়েছে সবই দলটিকে ঘিরে জনমনে নানা প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। ২০২৫ সালে দলটি রাজনৈতিকভাবে ফিরে এসেছে তবেঃ জনআস্থা পুনরুদ্ধার এখনো তাদের জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ! ইসলামি আদর্শ প্রচারের পাশাপাশিঃ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ মেনে চলা ও জাতীয় স্বার্থে অবদান রাখাই তাদের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে। অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে যদি তারা সংস্কারমূলক পথে এগোয় তবেঃ ভবিষ্যতে নতুনভাবে জনমনে গ্রহণযোগ্য হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।



এই ছিলো বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অতীত বর্তমান ভবিষ্যত সম্পর্কে আমাদের সাধারণ বিশ্লেষণ!
তো আপনি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামকে নিয়ে কতটুকু আস্থা আর বিশ্বাস করছেন? তাদের অতীত বর্তমান ভবিষ্যত নিয়ে আপনার চিন্তাভাবনা কী? জামায়াতে ইসলামকে আপনি কিভাবে কতটুকু সাপোর্ট করেন?
আপনার এই মূল্যবান মতামত আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না 🔔

Post a Comment

Previous Post Next Post